ভাষাঃ
মঘিয়া ইউনিয়নে আঞ্ঝলিক ভাষার কোন প্রচলন নেই।শুদ্ধ ভাষাই এখানে প্রচলিত।
সাংস্কৃতিক
সাংস্কৃতিক বলতে মঘিয়া ইউনিয়নে গানের উপর বেশী নির্ভরশীল। এখানে রয়েছে অনেকনামকরা শিল্পী যাদের গানের সুরে কোকিলও হার মানে।এমন কয়েকজন শিল্পীর নাম ওপরিচয়ঃ
০১।মাধুরী সিকদারঃবড় আন্ধারমানিক সিকদার বাড়ীর মলয় সিকদারেরকনিষ্ঠা কন্যা। তিনি বাংলাদেশ বেতার খুলনার একজন নামকরা শিল্পী। এছাড়া ওঅনেক জায়গায় ভক্তিমূনক গানে তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।
০২।মুক্তাসিকদারঃবড় আন্ধারমানিক সিকদার বাড়ীর অহিন্দ্র সিকদারের কন্যা। তিনিবাগেরহাট জেলায় অনেক কয়েকবার প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। আধুনিক গানে তারসুনাম রয়েছে।
০৩।মৌসুমী মিস্ত্রীঃ ছোট আন্ধারমানিক মিস্ত্রী বাড়ীর মিলনমিস্ত্রীর একমাত্র কন্যা। তিনি আবু নাসের মহিলা কলেজের ছাত্রী ছিল।বর্তমানে সে এখন ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রী। শিল্পী হিসেবে আবু নাসের মহিলাকলেজে তার যথেষ্ট সুনাম আছে। ঐ কলেজে সর্ব কালের শ্রেষ্ট শিল্পী হিসেবেআখ্যায়িত করা হয়েছে। আধুনিক গানে তার সুনাম রয়েছে। বর্তমানে সে ঢাকাশিল্পকলা একাডেমীর একজন নিয়মিত শিল্পী।
০৪।তাপস গাইনঃ
বড় আন্ধারমানিকগ্রামের গুনী শিল্পী হিসেবে তার সুনাম রয়েছে।কচুয়া একাডেমীর নামকরাশিল্পী।
০৫।সঞ্জয় মন্ডলঃ
বড় আন্ধারমানিক গ্রামের মন্ডল বাড়ীর ছেলেসঞ্জয় মন্ডল । বিগত দশ বছর ধরে তার সু-নাম কয়েকটি থানা জুরে আছে। তার গানেখুশি হয়ে বাগেরহাটের জেলা সংস্কৃতিক ফাউন্ডেশন থেকে কয়েকবার উপহার দিয়েছেন।বর্তমানে তিনি একটি স্কুলে শিক্ষকতা করছেন এবং গ্রামর ছেলে মেয়েদের গানশিখাচ্ছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস